ফ্রিল্যান্সিং কি? আউটসোর্সিং কি? freelancing O Outsourcing ki? সুবিধা এবং অসুবিধা এই বিষয়ে একটা গাইডলাইন দেয়ার চেষ্টা করব।
বর্তমানে আমাদের দেশের তরুণদের কাছে অনেক বেশি আলোচিত দুইটি শব্দ হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং ( Freelancing ) এবং আউটসোর্সিং ( outsourcing ).
তাই অনেকেই বিভিন্ন এক্সপার্ট freelancer কে বারবার জিগাইতে থাকে - ফ্রিল্যান্সিং কি (freelancing ki ) ? আউটসোর্সিং কি? (Outsourcing ki) ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করব? কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাবো? ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে টাকা পাবো ইত্যাদি ইত্যাদি। তাই আমি আপনাদের এই পর্বে ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং কি? সুবিধা এবং অসুবিধা এই বিষয়ে মোটামোটি একটা গাইডলাইন দেয়ার চেষ্টা করব ইন্শাআল্লাহ। আশা করি কিছুটা হলেও আপনাদের উপকারে আসবে।
What is freelancing - ফ্রিল্যান্সিং কি ?
ফ্রিল্যান্স (Freelance) শব্দটি Free (মুক্ত/স্বাধীন) এবং Lance(কাজ) দুটি শব্দের সমান্বয়ে তৈরি। ১৯০০ শতকের শুরু হতে এই শব্দটির প্রচার ও প্রসার বাড়তে থাকে।
মুক্ত/ স্বাধীনভাবে কাজ করাকে বলে ফ্রিল্যান্সিং।
অন্যভাবে বলা যায়, নির্দ্দিষ্ট কোন প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করা কে ফ্রিল্যান্সিং বলে।
অন্যভাবে বলা যায়, নির্দ্দিষ্ট কোন প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করা কে ফ্রিল্যান্সিং বলে।
ফ্রিল্যান্সার (Freelancer) কি?
Freelancer কি বা কাকে বলেঃ যারা ফ্রিল্যান্সিং(Freelancing) করে তাদের ফ্রিল্যান্সার (Freelancer) বা স্বাধীনপেশাজীবি বলা হয়। ফ্রিল্যান্সারদের কাজের কোনো নির্দ্দিষ্ট পারিশ্রমিক থাকেনা, চাকরীজীবিদের মতো এরা বেতনভুক্ত নয়। আবার ফুল টাইম বা পার্ট টাইম এ বিষযটি নির্দ্দিষ্ট নাও হতে পারে। তবে স্বাধীনতা আছে এবং ইচ্ছামতো উপার্জনের সুযোগ ও আছে।
আরো সহজ ভাবে বললে, ফ্রিল্যান্সার হচ্ছে মুক্ত বা স্বাধীনচেতা একজন- যিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হয়ে নিজ দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকেন।
আরো সহজ ভাবে বললে, ফ্রিল্যান্সার হচ্ছে মুক্ত বা স্বাধীনচেতা একজন- যিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হয়ে নিজ দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকেন।
Outsourcing কি?
অনেকেই freelancing এবং outsourcing এই ২টি শব্দকে একি মনে করেন। আসলে এই ২টি শব্দের মানে ও কাজ আলাদা।
Outsourcing শব্দটি Out(বাইরে) এবং source (উৎস) এই ২টি শব্দের সমান্বয়ে তৈরি। সুতরাং, ‘আউটসোর্সিং’ অর্থ ‘বাইরে থেকে উৎস পাওয়া’।
খুব সহজভাবে বলতে গেলে, আউটসোর্সিং (Outsourcing) মানে নিজের কাজ কোন একটা মাধ্যমে অন্যকে দিয়ে করিয়ে নেয়া। যেমন-কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান freelancer দিয়ে কাজ করিয়ে নেন, তিনি outsourcing করেন।
মনে করেন যে আমার একটি আছে এবং তার জন্ন্য একটি website বানাতে চাচ্ছি কিন্তু আমার company র কোন কর্মচারি তা বানাতে জানেনা। তখন আমি যিনি website বানাতে দক্ষ তার সাথে যোগাযোগ করব এবং website টি বানানোর কাজ তাকে দেব। তিনি নির্দিষ্ট টাকার বিনিময়ে website টি বানিয়ে দেবেন।
এখানে তিনি freelancing করছেন আর আমি outsourcing করছি। Freelancer রাও outsourcing করতে পারে।
Outsourcing শব্দটি Out(বাইরে) এবং source (উৎস) এই ২টি শব্দের সমান্বয়ে তৈরি। সুতরাং, ‘আউটসোর্সিং’ অর্থ ‘বাইরে থেকে উৎস পাওয়া’।
খুব সহজভাবে বলতে গেলে, আউটসোর্সিং (Outsourcing) মানে নিজের কাজ কোন একটা মাধ্যমে অন্যকে দিয়ে করিয়ে নেয়া। যেমন-কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান freelancer দিয়ে কাজ করিয়ে নেন, তিনি outsourcing করেন।
মনে করেন যে আমার একটি আছে এবং তার জন্ন্য একটি website বানাতে চাচ্ছি কিন্তু আমার company র কোন কর্মচারি তা বানাতে জানেনা। তখন আমি যিনি website বানাতে দক্ষ তার সাথে যোগাযোগ করব এবং website টি বানানোর কাজ তাকে দেব। তিনি নির্দিষ্ট টাকার বিনিময়ে website টি বানিয়ে দেবেন।
এখানে তিনি freelancing করছেন আর আমি outsourcing করছি। Freelancer রাও outsourcing করতে পারে।
Buyer/client কি:
যারা freelancer দের দিয়ে কাজ করিয়ে নেন তাদের কে buyer / client বলে। উন্নত দেশের buyer/client কম খরচে তাদের কাজ করিয়ে নেয়ার জন্ন্য নিম্নআয়ের দেশের freelancer hire করে থাকে।
Freelancing marketplace কি?
আমাদের কিছু কেনার দরকার হলে আমরা যেমন মার্কেট এ গিয়ে বাজার করি , এখানে আমরা যারা বাজার করতে যায় তারা ক্রেতা এবং যারা মার্কেট এ দোকান দিয়ে আছে তারা বিক্রেতা। ঠিক তেমনি কিছু website আছে যা buyer/client এবং freelancer দের মাঝে সম্পর্ক করে দেই। আর এই website গুলোকে বলে freelancing marketplace বলে। এই সম্পর্ক করিয়ে দেয়ার জন্ন্য marketplace গুলো freelancer দের আয়ের কিছু অংশ নিয়ে থাকে।
কিছু Freelancing marketplace:
Bid কি?
Client / buyer marketplace এ তার কাজের চাহিদা পোস্ট করেন এবং freelancer এরা কাজ গুলা পাবার জন্ন্য আবেদন করে। আর এই আবেদন করা কে Bid বলে। বায়ার তার পছন্দমত সেলারকে বেছে নেন এবং কাজ শেষে পেমেন্ট করেন।
Gig কি?
গিগ হলো এক ধরনের সার্ভিসের নাম। অর্থাৎ আপনি ফাইভারে যে বিষয় নিয়ে কাজ করবেন সেই কাজকে পোস্ট আকারে ফাইভার মার্কেটপ্লেসে ছাড়াকে গিগ বলে। অর্থাৎ সকল ধরনের সার্ভিসের অফারকে কে গিগ বলে । Freelancer দের হাজারো গিগ এর মধ্য থেকে buyer/ client তার পছন্দ অনুযায়ী গিগ এ অর্ডার করেন।
ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য কি করনীয়?
ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেসে কাজের ক্ষেত্র অনেক ব্যাপক। ডাটা এন্ট্রি থেকে শুরু করে (all social media )জিমেইল, ইন্সটাগ্রাম,ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলা, এসইও, ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, গেমস ডেভেলপমেন্ট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, personal assistant, song ,story, article writing ইত্যাদি। এগুলো তো শুধু প্রচলিত কাজ এর একাংশ। এছাড়া হাজারো অপ্রচলিত কাজ আছে যা শিখে নিজেকে দক্ষ হিসেবে তৈরী করে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আয় করতে পারা যাবে।
এখানে অন্যতম বিবেচ্য বিষয়টি হল Freelancing এ কাজের ক্ষেত্র যেমন ব্যাপক, প্রতিযোগিতাও অনেক বেশী। তাই একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে হলে আপনার প্রয়োজন সঠিক প্রশিক্ষন, দিকনির্দেশনা এবং ঐকান্তিক প্রচেস্টা।
নতুন অবস্থায় বেশিরভাগ মানুষ-ই ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টি ওনেক সহজ মনে করেন , বাস্তবে তা কিন্তু এতটা সোজা নয়। শুধু শুধু কম্পিউটারের সামনে বসে থাকবেন,আর মাসে মাসে আপনার অ্যাকাউন্ট এ ডলার জমা হবে, এমনটি কিন্তু নয়। freelancing ( ফ্রিল্যান্সিং ) করার জন্য প্রচুর ধর্যের প্রয়োজন হয়, কাজ শিখা এবং অনুশীলন করার জন্য পর্যাপ্ত সময় ব্যয় করতে হয়। দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য অবশ্যই প্রচুর পরিশ্রমী হতে হবে। কাজের প্রতি প্রবল মনোযোগী হতে হবে। আগে কাজ শিখে দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং তারপর টাকা ইনকামের চিন্তা ভাবনা করার মন-মানসিকতা থাকতে হবে। সুতরাং, কেউ যদি এসব নিয়ম-কানুন গুলো মেনে চলেন বা অনুসরণ করেন তাহলে অবশ্যই freelancing ( ফ্রিল্যান্সিং ) এ সাফল্য তার জন্য অনিবার্য।
এখানে অন্যতম বিবেচ্য বিষয়টি হল Freelancing এ কাজের ক্ষেত্র যেমন ব্যাপক, প্রতিযোগিতাও অনেক বেশী। তাই একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে হলে আপনার প্রয়োজন সঠিক প্রশিক্ষন, দিকনির্দেশনা এবং ঐকান্তিক প্রচেস্টা।
নতুন অবস্থায় বেশিরভাগ মানুষ-ই ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টি ওনেক সহজ মনে করেন , বাস্তবে তা কিন্তু এতটা সোজা নয়। শুধু শুধু কম্পিউটারের সামনে বসে থাকবেন,আর মাসে মাসে আপনার অ্যাকাউন্ট এ ডলার জমা হবে, এমনটি কিন্তু নয়। freelancing ( ফ্রিল্যান্সিং ) করার জন্য প্রচুর ধর্যের প্রয়োজন হয়, কাজ শিখা এবং অনুশীলন করার জন্য পর্যাপ্ত সময় ব্যয় করতে হয়। দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য অবশ্যই প্রচুর পরিশ্রমী হতে হবে। কাজের প্রতি প্রবল মনোযোগী হতে হবে। আগে কাজ শিখে দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং তারপর টাকা ইনকামের চিন্তা ভাবনা করার মন-মানসিকতা থাকতে হবে। সুতরাং, কেউ যদি এসব নিয়ম-কানুন গুলো মেনে চলেন বা অনুসরণ করেন তাহলে অবশ্যই freelancing ( ফ্রিল্যান্সিং ) এ সাফল্য তার জন্য অনিবার্য।
Freelancing শুরু করতে কি কি যোগ্যতা থাকা লাগবে?
কোন একটি নির্দ্দিষ্ট কাজে দক্ষতা তবে যদি একাধিক বিষয়ে দক্ষতা থাকে, তাহলে বেশি ভাল।
Computer and Internet সম্পর্কে ভাল ধারণা
English ভাষায় যোগাযোগ করার ক্ষমতা কারন ক্লায়েন্টদের বেশিরভাগই হবেন অবাঙ্গালী সুতরাং তাদের সাথে ইংরেজিতে যোগাযোগ করতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা :
ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা:
- স্বাধীন ভাবে নিজের পছন্দ মতো কাজ করা যায়, এক্ষেত্রে কেউ তাকে জোর করে কোনো কাজ চাপিয়ে দিতে পারে না।
- Time এর কোন বাধ্যবাধকতা নাই। আপনার যখন মন হবে তখন কাজ করবেন।
- আপনার কোন Boss থাকবেনা বা boss এর under e কাজ করতে হবেনা, আপনি নিজেই আপনার Boss.
- অনেক বেশি আয় করার সুযোগ রয়েছে।
- নির্দিষ্ট কোন ডিগ্রি বা অ্যাকাডেমিক সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন পড়েনা।
- কোন কাজ কত টাকাই করবেন সেটা নিজে নিজেই নির্ধারন করার স্বাধীনতা আছে।
- এককভাবে বা একা একা কাজ করার পাশাপাশি দলীয়ভাবে কাজ করা যাই।
- একই company র সাথে কাজ না করে বিভিন্ন company র সাথে কাজ করার সুযোগ আছে।
- পার্ট টাইম অথবা ফুল টাইম দুই ভাবেই কাজ করতে পারবেন ।
- নিজেই একজন উদ্যোক্তা হিসেবে কোম্পানি বা এজেন্সি প্রতিষ্ঠা করা যায়
ফ্রিল্যান্সিং এর কিছু অসুবিধা :
- আসলে ফ্রিল্যান্সিং - Freelancing এ কাজের ক্ষেত্র যেমন বেশি তেমনি প্রতিযোগিতাও অনেক বেশী।
- Freelancing কাজ সবসময় পাওয়া যায় না। আপনি যে কাজটি করতে চান তা আপনি সর্বদা খুঁজে পেতে পারেন না।
- সবসময় ফ্রিল্যান্সিংয়ের ঝুঁকি থাকে কারণ দেখাগেলো যে, আপনি একটা কাজ করে জমা দিলেন কিন্তু client কাজটি accept করলোনা বা তার পছন্দ হলনা সেক্ষেত্রে আপনি টাকা পাবেন না। ( এই রকম ঘটনা খুবই কম ঘটে থাকে।)
- একজন ফ্রিল্যান্সার ( Freelancer ) যেহেতু তার নিজের পচ্ছন্দমত কাজ বেছে নেয়, তাই তার কাছে সবসময় কাজ নাও থাকতে পারে।
- ফ্রিল্যান্সিংয়ে কোনও নির্দিষ্ট আয় নেই। আপনি এক মাসে ১লাখ টাকা আয় করতে পারেন আবার কোন মাসে ২০ হাজার ও আয় করতে পারেন। এটি আপনার কতটা কাজ পাচ্ছেন বা করতে পারছেন তার উপর নির্ভর করে।
- বিভিন্ন সময় ভিন্ন ভিন্ন ক্লায়েন্ট নিয়ে কাজ করতে হবে। তাই সকলকে সমান ভাবে সন্তুষ্ট রাখাটা একটু কঠিন হয়ে পরে, অনেক বেশী চ্যালেঞ্জিং।
- Computer এ বসে কাজ করতে হয় তাই চোখের এবং কোমরের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- রাত জেগে কাজ করতে হয় তাই ঘুমের নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ফ্রীলান্সিং করে কিভাবে টাকা পাবো? How do I get freelancing money?
অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করেন যে কিভাবে ফ্রীলান্সিং করে টাকা পাই, বাংলাদেশি টাকা পাই নাকি USD পাই? কিভাবে টাকা bank এ নিয়ে আসি অনেক অনেক প্রশ্ন। এই বিষয়ে বিস্তারিত বলবো আজকে। আশাকরি আমার এই পোস্টটি আপনাদের খুবই উপকারে আসবে ।
ফ্রীলান্সিং করে ২ ভাবে টাকা পাওয়া যাই।
প্রথমত (firstly) - আপনি যদি কোন client বা company এর সাথে সরাসরি কাজ করেন তাহলে Bank wire , payoneer account , skrill , paypal / (zoom) account, neteller, payza ইত্যাদি মাদ্ধ্যমে টাকা নিতে পারবেন। client আপনাকে USD তে payment করবে। বাংলাদেশ ব্যাংক এর মাদ্ধ্যমে সেটা withdraw করলে তখন বাংলাদেশি টাকা পাবেন। সরাসরি client এর সাথে কাজ করলে কোন অতিরিক্ত charge pay করতে হইনা। দ্বিতীয়ত ( secondly) - marketplace এর মাদ্ধ্যমে কাজ করলে টাকা পাওয়ার বিষয়টা নিরভর করে marketplace er payment method এর উপর। তবে বেশিরভাগ marketplace paypal and payoneer এবং bank wire support করে।
কোন কোন marketplace payza and neteller ও support করে।
কোন কোন marketplace payza and neteller ও support করে।
Paypal, zoom, payonner, skrill, payza , neteller এইগুলা অনলাইন পেমেন্ট মাধ্যম। চলুন এইগুলা সম্পর্কে কিছুটা ধারণা নেয়া যাক।
১। সরাসরি ব্যাংক ট্রান্সফার (Bank Transfer):
Marketeplace (ফ্রিল্যান্সিং সাইট) থেকে টাকা পাওয়ার জন্য ঝামেলাবিহীন উপায় হলো Bank Transfer , তবে কোন কোন Marketeplace এর জন্য কিছু টাকা charge করে। প্রায় সব Marketeplace এ সরাসরি ব্যাংক ট্রান্সফার সাপোর্ট করে।
২। পেপাল(Paypal):
Paypal (পেপ্যাল) বিশ্বের জনপ্রিয় এবং অনলাইন payment এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বিশ্বস্ত একটি মাধ্যম। বিশ্বের প্রায় সব Marketeplace paypal support করে। বাংলাদেশে পেপালের সার্ভিস নাই তবে অনেকেই কিছু উপায় এর মাধ্যমে বাইরের দেশের নাম দিয়ে paypal এর মাধ্যমে লেনদেন করে থাকেন। তবে বাংলাদেশে paypal এর অন্য একটি service zoom চালু হয়েছে।
৩। Payoneer:
বাংলাদেশের বেশিরভাগ freelancer payoneer use করে থাকে। বিশ্বের প্রায় সব Marketeplace payoneer support করে। Payoneer হল বিশ্বব্যাপী একটি মাস্টারকার্ড প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। Payoneer ফ্রিল্যান্সারদেরকে একটি করে মাস্টারকার্ড পাঠায় অর্থ লেনদেন করার জন্য। এই payoneer account এর মাধ্যমে USA, UK সহ কয়েকটি দেশের একটি ভার্চুয়াল ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পাওয়া যাই এবং সেই account এর মাধ্যমে সেই সকল দেশ থেকে payment নেয়া যাই। payoneer use করার জন্য বছরে $30 charge দিতে হয়। payoneer card e $ জমা হবার পর সেই $ বাংলাদেশ ব্যাংক এ নিজ account এ নিয়ে আসা যায়।
Skrill, payza and neteller এইগুলাও অনলাইন payment এর মাধ্যম, তবে সব মার্কেটে এইগুলা সাপোর্ট করেনা।
Skrill, payza and neteller এইগুলাও অনলাইন payment এর মাধ্যম, তবে সব মার্কেটে এইগুলা সাপোর্ট করেনা।
মতামতঃ
এই post টি পড়ার পর আসা করি ফ্রীলান্সিং (freelancing) এবং আউটসোর্সিং( outsourcing ) সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারলেন। যাইহোক যদি ফ্রীলাঞ্চিং করতে চান তাহলে সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে। আমার এই লেখাটি আপনাদের যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে দয়াকরে আপনার সোশ্যাল নেটওয়ার্কে এটি শেয়ার করুন এবং নতুনদের কে জানতে সুযোগ করে দিন।যদি কোন প্রশ্ন থাকে comment box এ জানাবেন। এই রকম লেখা পেতে সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ।
Releted search:
Bid কি?
Buyer/client কি
Gig কি?
How do I get freelancing money?
Outsourcing কি?
what is freelancer?
What is freelancing and Outsourcing?
What is freelancing?
আউটসোর্সিং কি?
ফ্রিল্যান্সার কি?
ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য কি করনীয়?
ফ্রিল্যান্সিং এর কিছু অসুবিধা
ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা
ফ্রিল্যান্সিং কি?
ফ্রিল্যান্সিং বাংলা
ফ্রীলান্সিং করে কিভাবে টাকা পাবো?
COMMENTS